সাধারণ জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর

যে কোনো বাংলাদেশী নাগরিক যার জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে, Rapid Pass এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কার্ড বাতিলের সময় অবশিষ্ট ব্যালেন্স ফেরত নেওয়া যাবে। নির্ধারিত ফি এবং প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

বর্তমানে মেট্রো রেল এবং নির্দিষ্ট কিছু বাস রুটে Rapid Pass ব্যবহার করা যায়। ভবিষ্যতে আরও পরিবহনে সংযুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে।

কার্ডের মেয়াদ আজীবন।

নির্ধারিত ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের শাখাগুলো থেকে Rapid Pass সংগ্রহ করা যায়। এছাড়া, মেট্রো স্টেশন ও এজেন্ট পয়েন্টে র‍্যাপিড পাস সংগ্রহ করা যায়।

নিকটস্থ ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের শাখায় গিয়ে নতুন কার্ডের জন্য আবেদন করুন। রি-ইস্যু ফি ৪০০/- টাকা। পুরনো কার্ডের ব্যালেন্স নতুন কার্ডে স্থানান্তর করা হবে। আবেদনের ১ কার্যদিবস পর নতুন কার্ড সংগ্রহ করুন।

নিকটস্থ ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের শাখায় গিয়ে নতুন কার্ডের জন্য আবেদন করুন। রি-ইস্যু ফি ৪০০/- টাকা। শুধুমাত্র পুরনো কার্ডের অবশিষ্ট ব্যালেন্স ফেরত পাবেন। আবেদনের ১ কার্যদিবস পর নতুন কার্ড সংগ্রহ করুন। ১৪ দিনের মধ্যে কার্ড সংগ্রহ করা বাধ্যতামূলক।

মেট্রো রেল র‍্যাপিড পাস কার্ড হলো একটি কন্টাক্টলেস প্রিপেইড কার্ড, যা সহজে মেট্রো ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি টিকিট কেনার ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত প্রবেশ ও বহির্গমন নিশ্চিত করে এবং অনুযায়ী রিচার্জ করা যায়।

র‍্যাপিড পাস কার্ড দ্রুত এবং নগদহীন মেট্রো ভ্রমণ নিশ্চিত করে, সহজে রিচার্জ করা যায়, দ্রুত প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সুবিধা দেয় এবং সম্ভাব্য ভাড়া ছাড় অফার করে।

আপনি অফিসিয়াল অ্যাপ, অনলাইন পোর্টাল, মেট্রো স্টেশন বা অনুমোদিত রিচার্জ পয়েন্টের মাধ্যমে আপনার র‍্যাপিড পাস কার্ড রিচার্জ করতে পারেন।